অথচ নতুন জোছনা কিন্তু প্রান্তরে হারানো দিনের গান। সুপারিবৃক্ষের ফাঁকে পূর্ণিমা চাঁদের লুকোচুরি দেখি, অপলকে চেয়ে থাকতে থাকতে লজ্জায় মেঘ দিয়ে মুখ ঢাকি, খানিকটা চোখের পাতায় বিশ্রাম নিই। এরইমধ্যে ধারাক্রমে ফ্রেমবন্দী হতে থাকে কালিক ঘটনা, অভিভূত বা পরাহত অনুভব। আমিও তালুবন্দী করে জোছনা বিলাই কেন্দ্র থেকে প্রান্তে, সাথে উপহার হিসেবে পাঠাই সঞ্চিত সোহাগ যা এত দিন বাকির খাতায় জমা ছিল। প্রাপ্তি সাপেক্ষে ফিরতি খবর দিয়ো সুদাসলে সবকিছু ঠিকমতো বুঝে পেয়েছ কি না? তবে মনে করো না এটাই বিদায়ী যোগাযোগ...
জোছনা যাপনের জন্য যারা ঘরদোর পেছনে ফেলে খোলা মাঠে হাজির, তারা সৌন্দর্য খোঁজে নাকি অতীত মিলায় তা জানে পরিযায়ী মন; একান্ত গোপন। নিঃশ্বাস গভীর হয়, কানে বাজে আবাসিক সমুদ্রের বৃত্তি বিলাপ।
জোছনায় বারবার জ্বলি আর জিইয়ে রাখি তুষের আগুন।
চৈত্র মাসে চন্দ্রগ্রহণ হবে না তো আর!
জোছনা যাপনের জন্য যারা ঘরদোর পেছনে ফেলে খোলা মাঠে হাজির, তারা সৌন্দর্য খোঁজে নাকি অতীত মিলায় তা জানে পরিযায়ী মন; একান্ত গোপন। নিঃশ্বাস গভীর হয়, কানে বাজে আবাসিক সমুদ্রের বৃত্তি বিলাপ।
জোছনায় বারবার জ্বলি আর জিইয়ে রাখি তুষের আগুন।
চৈত্র মাসে চন্দ্রগ্রহণ হবে না তো আর!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন