নদীস্রোতে ভেসে যাবে ভেবে তীরে ওঠার বাসনা থেকে প্রণয় হয়েছিল সমুদ্রতীরে ঝাউশাখের ফাঁকে। উপসমুদ্র সাক্ষী আর দীর্ঘতম বালুচরের প্রেরণা নিয়ে সেদিন কামনায় কেঁপেছিল শরীর-মন। সব উপেক্ষা করে আকাশকে পেছনে রেখে মুখ লুকিয়েছিলাম তন্দ্রালু বুকের উপত্যকায়।
পূর্ণিমা প্রহর যায়; সমুদ্রের দেহে নোনা ঘাম। আমরাও খেলাঘর বাঁধতে বাঁধতে বালিঝড়ে... উটের মতো মুখ গুঁজে আছি...
সূচিপত্র ধরে জীবনের পৃষ্ঠা উল্টাতে থাকি, বিষয় মেলে না। অস্পষ্ট শব্দরাশি কর্তৃক দখলকৃত দিনরাত গুজরায়; আবার পৃষ্ঠা উল্টাই, খুঁজি বারবার, দেখা যদি পাই আঁখির আড়ালে...
নোনাজলও কথা বলে পৃথিবী ঘূর্ণনে, অধিবর্ষ শেষে জানায় হিসাব, আনন্দের উপলক্ষ কি কখনো ছিল না? উত্তর আসে ওপার হতে কুণ্ডলিত কুয়াশার মতো, চিনি অথচ জানি না!
আমিও অন্তর্হিত হচ্ছি অন্তর্ভূত বেদনায়...
পূর্ণিমা প্রহর যায়; সমুদ্রের দেহে নোনা ঘাম। আমরাও খেলাঘর বাঁধতে বাঁধতে বালিঝড়ে... উটের মতো মুখ গুঁজে আছি...
সূচিপত্র ধরে জীবনের পৃষ্ঠা উল্টাতে থাকি, বিষয় মেলে না। অস্পষ্ট শব্দরাশি কর্তৃক দখলকৃত দিনরাত গুজরায়; আবার পৃষ্ঠা উল্টাই, খুঁজি বারবার, দেখা যদি পাই আঁখির আড়ালে...
নোনাজলও কথা বলে পৃথিবী ঘূর্ণনে, অধিবর্ষ শেষে জানায় হিসাব, আনন্দের উপলক্ষ কি কখনো ছিল না? উত্তর আসে ওপার হতে কুণ্ডলিত কুয়াশার মতো, চিনি অথচ জানি না!
আমিও অন্তর্হিত হচ্ছি অন্তর্ভূত বেদনায়...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন